পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে একদিন
চট্টগ্রাম শহরের মধ্যে যে সমুদ্র সৈকতটি বেশি জনপ্রিয় সেটি হলো পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত। চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ও নেভাল একাডেমির পাশেই এই জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকতের অবস্থান। প্রতিদিন শত শত পর্যটক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের জন্য ছুটে যান পতেঙ্গার উদ্দেশ্যে। এই সমুদ্র সৈকতটি ছাড়া চট্টগ্রাম শহরের মধ্যে আরো একটি সমুদ্র সৈকত রয়েছে যেটি সাগরিকা বীচ বা সাগরিকা সমুদ্র সৈকত নামে পরিচিত, যার অবস্থান বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের লাকী গ্রাউন্ড জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের পাশে। যদিও এটি এখনো অতটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি। এছাড়া শহরের বাইরে আনোয়ারায় আরো একটি সমুদ্র সৈকত রয়েছে। যেটি পারকী বীচ বা পারকীর চর নামে পরিচিত। সেটিও বেশ জনপ্রিয় পিকনিক স্পট হিসেবে। চলুন তাহলে, দেরী না করে এবার পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের কিছু ছবি দেখা যাক।
ক্যামেরাঃ Canon DIGITAL IXUS 95 IS
Posted on জুলাই 31, 2012, in ফটোগ্রাফি and tagged পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত. Bookmark the permalink. 31 টি মন্তব্য.
সবগুলো ছবিই সুন্দর । বিশেষ করে মন পাবনের নাও, সূর্যাস্ত-৪, সূর্যাস্ত দর্শন
এই ছবিগুলো খুব ভালো লাগল ।
ছবিগুলো তোমার ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগছে জাহেদ। ধন্যবাদ তোমাকে।
বাহ! ভালো লাগলো ছবিগুলো।
পতেঙ্গা বীচে আমিও গিয়েছি। কিন্তু বাকী দুটি সম্পর্কে জানতাম না।
ভালো থেকো রুমান।
অনেক ধন্যবাদ নিয়াজ ভাই।
বাকী দু’টির মধ্যে সাগরিকা বীচটা নতুন হওয়ায় এটি সম্পর্কে হয়তো আপনি জানতেন না। ২০০৫ সালের দিকে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেষে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরের জন্য আলাদা সড়ক তৈরি করা হলে সাগরিকা বীচটি গড়ে উঠে। পতেঙ্গা বীচ থেকে এটি অনেক পরিচ্ছন্ন ও কোলাহল মুক্ত। এছাড়া পারকী বীচ শহরের বাইরে হওয়ায় এটি সম্পর্কে শুনেননি হয়তো।
চমত্কার নান্দনিক সব ছবি যা মনকে ক্ষনিকের জন্য হলেও সমুদ্রের বিশালতার সামনে দাঁড় করায় । রুমান খুব ভালো লাগল ।
হুম, ছবিগুলো দেখলে কেন জানি মনটা সুমদ্রের বিশালতার কাছে গিয়ে থেমে যায়! অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।
চট্রগ্রামে গেলে আমি পতেঙ্গাতে অবশ্যই যাই। এত সুন্দর জায়গাকে কাজে লাগিয়েই কত কি করে ফেলা যায়…
আপনি ঠিক বলেছেন উদরাজী ভাই, পতেঙ্গা বীচকে কাজে লাগিয়ে অনেক কিছুই করা যায়। কিন্তু এটা নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের কেন জানি তেমন আগ্রহ দেখতে পাইনা!
ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
সাগরের একটা আলাদা আকর্ষন আছে। সাগর মানুষকে কাছে ডাকে, তার রূপ দেখাতে!
সেটাই, এই আকর্ষণটার বোধহয় কমতি নেই!
অনেক পছন্দের একটি জায়গা ছিলো। আগে চট্টগ্রাম এলে পতেঙ্গা যাওয়া হতো বিকেলে। সন্ধ্যাটা কাটিয়ে এরপর ফিরে আসতাম। শেষ দশ বছর আগে গিয়েছিলাম পতেঙ্গাতে। এরপর অনেকবার চট্টগ্রামে যাওয়া হলেও আর পতেঙ্গাতে যাওয়া হয়নি।
চমৎকার লাগলো পোস্টটি, আর ছবিগুলো তো মুগ্ধ হয়ে দেখছি এখনও।
অনেক ধন্যবাদ দাইফ ভাই।
পতেঙ্গাতে যাওয়ার জন্য বিকেল বেলা উপযুক্ত সময়, এরপর সূর্যাস্ত দেখে সন্ধ্যা কাটিয়ে বাসায় ফেরা। তবে পরবর্তীতে চট্টগ্রামে এলে সাগরিকা বীচ থেকে ঘুরে আসার চেষ্টা করবেন। আশাকরি অনেক ভালো লাগবে এটি। শুভ কামনা নিরন্তন।
পরবর্তীতে চট্টগ্রামে এলে সাগরিকা বীচটা দেখতে হয় তাহলে।
ধন্যবাদ আবারও রুমান ভাই।
সাগরিকা বীচে আপনি চাইলে হালিশহর হাউজিং সোসাইটির ওদিক দিয়ে যেতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হয় এ.কে. খান গেইট অথবা অলংকার’এর দিক দিয়ে গেলে। ভালো থাকুন।।
চমৎকার ছবি,
অনুমতি পেলে দুয়েকটা নিতে পারি। আমার ব্লগের হেডারের জন্য ।
অনেক ধন্যবাদ যাদব দা। হ্যাঁ, নিতে পারেন।
ছবিগুলো পুরাই সেরাম ।
আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
অসাধারণ একটি ফটোব্লগ। ধন্যবাদ রুমান। যদিও এই বীচ এই চট্টগ্রাম তোমার জন্য বাড়ীর পাশে আরশিনগরের মতো। তবুও খেয়াল করে নিজ এলাকাকে রেপ্রিজেন্ট করানোর জন্য তোমায় অভিনন্দন।
অনেক ধন্যবাদ অর্ণব ভাই।
পতেঙ্গা বীচ বলেন আর সাগরিকা বীচ বলেন দুটোই আমার বাড়ী থেকে দূরে, যদিও এ দুটি বীচের অবস্থান চট্টগ্রাম শহরের মধ্যে। আর আমার একটা ইচ্ছা- সেটা হলো আশপাশের ভ্রমণের জায়গাগুলো ব্লগের মাধ্যমে সবার সামনে তুলে ধরা। শুভ কামনা নিরন্তন।
সূর্যাস্তের ফটোগুলোর দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি। কত সুন্দর পতেঙ্গা সৈকত!!
অসাধারণ !!!
সূর্যাস্ত উপভোগ করার জন্য পতেঙ্গার তুলনা নেই! অনেক ধন্যবাদ আপু।
ছবিগুলো দেখে মুগ্ধ হলাম। পতেঙ্গায় গিয়েছিলাম সেই গত শতাব্দীতে, ভুলেও গেছি সে কথা। সূর্যাস্ত দেখা হয়নি সাগরে, মেঘ সব সময় আমার সাথে আড়ি দিয়ে থেকেছে।
সুযোগ হলে নিশ্চয়ই পতেঙ্গা সৈকত দেখবো।
সুন্দর ছবি ব্লগের জন্য ধন্যবাদ রুমান।
গত শতাব্দী! সেতো অনেক আগে এসেছিলেন তাহলে! চট্টগ্রামে আসলে পতেঙ্গা কিংবা সাগরিকা বীচে যেতে ভুলবেন না।
আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো হুদা ভাই। ভালো থাকুন সব সময়।।
বাহ, চমৎকার সব ছবি। খুব ভালো লাগলো ছবিগুলো দেখে। :)
অনেক ধন্যবাদ তোমাকে। :)
অসাধারন আপনার ছবি তোলার হাত ! খুব ভাল লাগল !
অনেক ধন্যবাদ রাসেল ভাই।
ভালো থাকুন সব সময়।।
ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। :)
ভ্রমণকাহিনী পড়তে আর ছবি দেখতে অনেক ভালো লাগে, কিন্তু আমার লিখা হয়ে ওঠে না। :(
সময় পেলে কিছু একটা লেখার চেষ্টা করুন। তাহলে লিখাটা হয়ে উঠবে।
আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন। :)
আমি আমার দেশের কিছু চিএ তুলে ধরতে চাই।